Friday, February 18, 2011

21st feb blog

বাংলা ভাষায় কম্পিউটিং এর প্রবর্তক কে বা কারা তা নিয়ে এখন ও অনেকেই তর্কাতর্কি করেন সঠিক ইতিহাসটি অনেকেরই অজানা। অনেকেই মনে করেন বিজয় হচ্ছে প্রথম সফট কিন্তু মজার ব্যাপার হল বিজয়ের ও অনেক আগে ১৯৮৩ সালে বাংলা ভাষাতে লেখার প্রথম সফট শহীদলিপি তৈরী করেন ,সে সময় তিনি বেক্সিমকোতে কাজ করতেন।তারও অনেক আগে ১৯৬৫ সালে অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী প্রথম টাইপরাইটারের জন্য লেআউট তৈরী করেন,যা ছিল বিজ্ঞানসম্মত তৈরিকৃত প্রথম লেআউট যা কম্পিউটার কীবোর্ড এর লেআউট এর মডেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

এখন একটা জিনিস বলে রাখা ভাল যখন ইউনিকোড ছিল না তখন কম্পিউটারে বাংলা লেখা কষ্ট ছিল,তখন ছিল আসকি কোড আর আসকি কোড এ বাংলা এর জন্য আলাদা কোন সিম্বল ছিল না,তাই বাংলা হরফগুলোকে প্রথম এ রোমান হরফের চিহ্নে পরিবর্তন করে ইনপুট দেওয়া হত,আর এই জিনিসটাই বাংলা কম্পিউটিং এ চলে এসেছে ইউনিকোড ভিত্তিক সফটগুলো আসার আগে পর্যন্ত।

বিজয় সফট যেটি প্রথম ম্যাকের জন্য তৈরী হয়েছিল তা তৈরী করে আনন্দ কম্পিউটার্স একজন ভারতীয় ডেভেলপার এর সাহায্য নিয়ে '৮৭ এর দিকে,বিজয় পরবর্তী ভার্সনগুলোর মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয় বিজয় ২০০০ তৈরী করেন বাংলাদেশের অন্যতম প্রোগ্রামার মুনিরুল আবেদীন পাপ্পানা(বর্তমানে মাইক্রোসফট এ কর্মরত,মাইক্রোসফট ইন্ডিক টুলস প্রজেক্ট এ যুক্ত)।বিজয় এবং অন্যান্য আসকি ভিত্তিক সফতগুলোর সমস্যা ছিল এইগুলো নেট এ পড়তে গেলে ইউজারদের নিকট একই ফন্ট থাকতে হত,যা দূর করে ইউনিকোডভিত্তিক বাংলা ফন্ট ও সফটগুলো।যে সমস্ত বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান এর সাথে জড়িত তাদের মধ্যে আছেন,BDOSN,একুশে।অর্গ,অঙ্কুর প্রজেক্ট,লিনাক্স মিন্ট ও উবুন্টতে প্রভাত।ওয়েবে বাংলা ইউনিকোড ব্যবহার এর সবচেয়ে চমৎকার উদাহারন বাংলা উইকিপিডিয়া।

অভ্রকে বলা যায় বর্তমানে বাংলা ভাষায় সবচেয়ে জনপ্রিয় সফট।আমি প্রথম ব্যবহার করি এইটি যখন কলেজ প্রথম বর্ষে মানে ২০০৬ এর শেষের দিকে ,অভ্র এর সর্বাধিক বড় সুবিধা হল ফোনেটিক,অর্থাৎ যা লেখব আমি তাই দেখব যেমন যদি লিখি ami khai তা হবে আমি খাই।অভ্র এর আরেকটি সুবিধা এইটি ওপেনসোর্স অর্থাৎ কোডিং জানলে এইটি নিজের মত চেঞ্জ করা যাই।আর আরেকটি কারণে এর প্রতি ভালবাসা আরো বেড়েছে,যখন নির্বাচন কমিশন জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরী এর সময় বাংলা টাইপিং টেন্ডার আহবান করেছিল ,তখন সবচেয়ে কম দরপত্রটি ছিল মাত্র ৫০ কোটি!আর অভ্র এবং অমিক্রোন ল্যাবের মেহেদি হাসান খান কোন টাকাই নেন নি।আর সেই প্রতিষ্ঠানটি পরে নেট এ যা শুরু করেছিল দেখার বিষয় ছিল গত বছর,আমরা আমাদের ভাষার সৈনিকদের নিয়ে গর্ব করি,তাই বলে কি একুশ শতকের এই ভাষাসৈনিক মেহেদি হাসান খান এবং তার অমিক্রোন ল্যাবকে কি আমরা একুশে পদক দিতে পারি না!

বিঃদ্রঃএই লেখাটি লিখতে অভ্র ব্যবহার করা হয়েছে,ফন্ট হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে সিয়াম রূপালী,লেখা হয়েছে লিব্রে অফিসে এবং এই সব কিছুই ওপেন সোর্স।আসুন না আমরা পাইরেসি বন্ধ করে এই সব সফট ব্যবহার করি এবং পাইরেসি জর্জরিত দেশসমূহের লিস্ট থেকে বাংলাদেশকে সরিয়ে নি,এই একুশে এই হোক অঙ্গীকার।।

Wednesday, April 21, 2010

let language free.ভাষা হোক উন্মুক্ত

মেহেদি ভাইয়া তার ব্লগ এ লিখেছেন,
The claim of Mr. Jabbar is that UniBijoy keyboard system, one of the four keyboards in Avro, is a pirated version of his Bijoy keyboard layout which he copyrighted a few years ago. Here is how Mehdi Hasan Khan responded to Mr. Jabbar in his blog:

মোস্তফা জব্বার তার লেখায় ঢালাওভাবে পুরো অভ্র কীবোর্ডকেই “পাইরেটেড” হি...সেবে অভিযুক্ত করেছেন। মজার ব্যাপার হল, মানুষজন অভ্র কীভাবে পাইরেটেড প্রশ্নটা করে তাকে চেপে ধরার পর তিনি বললেন অভ্র নিয়ে তার আপত্তি নেই, অভ্রতে ইউনিবিজয় নামে যে কীবোর্ড লেআউট আছে ঐটা তার বিজয় লেআউট থেকে চুরি করা। চমৎকার, আসুন দেখি কী করলে একটা কপিরাইটেড/পেটেন্ডেড লেআউট (অথবা সেটার প্রয়োগ) এ আমরা চুরির অভিযোগ দিতে পারি।

১) অবিকল লেআউট স্বত্বাধিকারীর অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে:

অনুমতির প্রসঙ্গ যখন উঠলই তখন বলি, ২০০৩ সালে অভ্র ডেভেলপের পরিকল্পনা করার সময় আমি ফোনে মোস্তফা জব্বারের কাছে বিজয় লেআউট ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছিলাম। তিনিও তার জবাব জানিয়ে দিয়েছিলেন, তাকে টাকা না দিলে তিনি অনুমতি দিবেন না। বেশ ভালো কথা, আমিও বিজয় কীবোর্ড অভ্রর সাথে দেইনি। [..] ইউনিবিজয় আর বিজয় কোনদিনই এক কীবোর্ড লেআউট ছিল না, এখনও নেই। যেখানে একটা কী এর পার্থক্য একটা আলাদা লেআউটের জন্ম দেয়, ইউনিবিজয়ের সাথে বিজয়ের সেখানে অন্তত ৮ টি কীতে পার্থক্য রয়েছে।

২) ফিজিক্যাল লেআউট অনুমতি ছাড়া বিতরণ করলেঃ
প্রশ্নই আসে না। অভ্র কীবোর্ড একটা সফটওয়্যার মাত্র, এর সাথে বিজয় লেআউট ছাপানো কোন কীবোর্ড আমরা বিতরণ করি না।

৩) কীবোর্ড ইন্টারফেস প্রোগ্রামের কোড অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলেঃ
আবারো বলি, এই পয়েন্টও খাটে না। বিজয় ক্লোজড সোর্স, সেটার সোর্স থেকে অভ্র ডেভেলপ করা সম্ভব না। কীভাবে বিজয় হ্যাক করে অভ্র বানানো হল তার ব্যাখ্যা আপনার কাছে দাবী করছি।
in reply :
সিউল (যাচাই করা হয়নি) | মঙ্গল, ২০১০-০৪-২০ ২০:৩৩

সাথে আছি ভাইয়া। বাংলা বর্ণমালা যেভাবে শিখেছি সেটা মনে পড়ছে। কিবোর্ড হয়ে উঠুক আধুনিক যুগের চক যেখানে স্লেট হল পিসি/ল্যাপটপের মনিটর। কিন্তু এই চক-স্লেটের কোন "দাবীদার" থাকবে না, আমার বর্ণমালার মতই এটাও আমার আপন হবে। কোন ব্যবসায়ীর কাছে নিজের ভাষাকে জিম্মি হতে দিব না আমরা। আপনারা অভ্রের মাধ্যমে যে রেভুলিউশন ঘটিয়েছেন সেটার ফলাফল কেমন হতে পারে নেটে আমাদের প্রতিবাদ তার ছোট্ট একটা উদাহরণ মাত্র।

ভাষা হোক উন্মুক্ত..............হ্যাটস অফ টু ইউ হাসি :)

(সবশেষে জনকন্ঠকে ধিক্কার আপনাদের প্রতিবাদলিপি না ছাপানোর কারণে।)

ইন্জ্ঞিনিয়ার এর ছবি
২৪ | ইন্জ্ঞিনিয়ার (যাচাই করা হয়নি) | মঙ্গল, ২০১০-০৪-২০ ২০:৪৫

ভাই আপনি যে মহান সেটি আরেকবার প্রমাণ করলেন।

আপনার লেখা থেকে কোট করি,
"আপনার ভাষ্যমতে আপনি যদি নির্বাচন কমিশনের কাছে অভ্রর জন্য ৫ কোটি টাকার বিজয়ের লাইসেন্স বিক্রি করতে ব্যর্থ হন, এক কথায় বলি, আমাদের সমস্ত পরিশ্রম সার্থক। এ দেশের মানুষের ৫ কোটি টাকা নর্দমায় ভেসে যায়নি, বরং অন্য কোন কাজে লেগেছে। "

সাথে আমি একটু যোগ করি,
আপনি চাইলে নির্বাচন কমিশনকে বলতে পারতেন যে অভ্রের হোম ভার্সন ফ্রী, বিজনেস ভার্সনের জন্য ফী দিতে হবে। আমার ধারণা আপনি যদি এক কোটি টাকাও চাইতেন নির্বাচন কমিশন তাতেও রাজী হত কারণ তাহলেও চার কোটি টাকা বাঁচে। এবং এটা করা অনৈতিক কিছুও হত না। অনেক ফ্রী প্রোজেক্টেরই লক্ষ্য থাকে কাস্টমাইজড বা বিজনেস ভার্সনের জন্য চার্জ নেয়া। আপনি সেটা করেন নি। বাংলাদেশের একজন মানুষ কতবড় মহান হলে ভাষার জন্য এক কোটি টাকা ছেড়ে দেয়!!! এটা দেখেও যদি "ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা" সাহেব কিছু বুঝতেন...

দেশের প্রিন্টিং শিল্পে এখনও বিজয়ের একছত্র আধিপত্য। দেশের অধিকাংশ পত্রিকা এটি ব্যবহার করে। টাকা তো তিনি কম কামান নি। সাধারণ মানুষের প্রতিদিনের ব্যবহার্য লেখালিখির স্বাধীনতটাকে নিয়েও তার ব্যবসা করতে হবে???

"ঝামেলা অভ্রর টীম সামলাক, আমাদের কী?"

এইটা আপনি কি বললেন ভাই!!! আপনারা অভ্র তৈরির সময় তো "দেশের মানুষ কিভাবে বাংলা লিখবে লিখুক, তাতে আমাদের কি" কাজেই অভ্রের প্রতি যে কোন হুমকি মানে আমাদের সবার প্রতি হুমকি। আমার নিজের প্রতি হুমকি। দেশের লাখ লাখ লোক অভ্র দিয়ে প্রথম বাংলা লিখেছে। অনেকে অভ্র না থাকলে হয়ত বাংলা কোনদিন লিখতেও পারত না। এ ঋণ তো শোধ হবার নয়।
i just want to say...
MEHEDI VAIA THE AVRO TEAM and EKUSHEY.ORG deserves ekushey podok.

rezwan vaia(global voices online team)said:
The Bangla blogosphere and Bangladeshi Facebook users are angry with protests as ‘Avro‘, one of the popular and widely used open source Bangla input systems, was accused as a pirated version of another popular Bangla input system ‘Bijoy‘ and the Avro team was mentioned as hackers.

In an article in a Bangla news daily, Mustafa Jabbar, the proprietor of Bijoy and a pioneer of Bangla computing said hackers were responsible for spreading pirated copies of his Bijoy software on the internet. He also said that UNDP had helped these hackers to be selected by the Bangladesh Election commission for their national database works.

It may be mentioned here that Bangladesh saw more than 20 proprietory Bangla input software from 1984 to 2002 and the most popular of them was Mustafa Jabbar's Bijoy during those days. Many developers worked on its various versions.

But the real boost in Bangla computing came when in 2003 Mehdi Hasan Khan, a Bangladeshi medical student developed the open source Avro software using Unicode which was further developed during last six years by Mehdi and his friends Rifatunnabi, Tanvin Islam Siam, Ryan Kamal, Shabab Mustafa and Nipun Haq.

Bijoy Ekusheyavro4splash

While Bijoy is a ASCII based proprietary Bangla input system software and is sold in exchange of license fees, Avro on the other hand is an Unicode based free open source program which has in fact four input system with four keyboard layouts - Avro Phonetic, Bornona, National (Jatiyo) and UniBijoy. The Avro phonetic (or transliteration) input system is the most popular and widely used - especially by the diaspora who do not have access to a physical Bangla keyboard. Using the Avro phonetic transliteration system they can generate Bangla words from Roman typefaces with ease.

After the accusations of Mr. Jabbar the Bangla blogosphere reacted swiftly. Loken Bosh in Amar Bondhu blog challenged Mr. Jabbar to prove that Avro is a pirated software. He wrote:

কম্পিউটারে বাংলা লেখায় বিজয় মাইল ফলক হয়ে এসেছিলো। বিজয়ের অবদানকে অস্বীকার করার কিছু নেই। এখনো প্রফেশনাল প্রিন্টিংয়ের কাজে বিজয়ের বিকল্প নেই।

কিন্তু ইন্টারনেটের এই প্রসারের যুগে বিজয় ধীরে ধীরে অকেজো হয়ে যাচ্ছে। [..] তাই নতুন সময়ের দাবীতেই এলো অভ্র। মেহদী হাসান খান নামের এক তরুণ সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করলেন অভ্র নামক একটি সফটওয়্যার। এবং যা তিনি বিনামূল্যে ছড়িয়ে দিলেন সমস্ত বিশ্বে। যে কেউ চাইলেই এই সফটওয়্যার ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন।

অভ্রর জনপ্রিয়তা এখন আকাশচুম্বী। ধীরে ধীরে শুরু হয়ে গেছে বিজয় বর্জন। [..] মোস্তফা জব্বার শঙ্কিত। তাই এই মিথ্যাচার। নির্বাচন কমিশন যখন ভোটার আইডির কাজে বিজয় না ব্যবহার করে অভ্র ব্যবহার করলো, তখনই তার গাত্রদাহ প্রবল হয়েছিলো। [..] আর পাশাপাশি নিজের খ্যাতিকে কাজে লাগিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন অভ্রর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার। আর এই করে করে তিনি নিজেই নিজেকে হাস্যকর প্রমাণ করছেন, আমাদের যেখানে উনাকে শ্রদ্ধা করার কথা ছিলো, সেখানে এখন তার প্রতি ঘৃণা তৈরি হচ্ছে।

Bijoy was a milestone for Bangla Computing. There is nothing to belittle Bijoy's contribution. Even today there is no option for Bijoy in the print industry (Unicode Bangla is not supported in Photoshop).

But in this era of Internet Bijoy is lagging behind. [..] So Avro came with a promise. A young man named Mehdi Hasan created Avro on his own. And he spread it across the globe via internet. Anyone can download the software and use it (for free).

The popularity of Avro is now sky high. Many people are not using Bijoy anymore. [..] Mustafa Jabbar is afraid. When the Election commission chose Avro instead of Bijoy for their voter ID project, he was infuriated with Avro. [..] So he is using his popularity to spread allegations against Avro. And he has created himself a laughing stock. Where we were supposed to revere him, hatred against him is being generated.

Avronil informs in Sachalayatan:

বাংলাদেশের ইতিহাসে এই পর্যন্ত বাংলায় ডিজিটাল তথ্য সংগ্রহের সব চাইতে বড় প্রকল্প ‘ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র প্রস্তুতকরণ' প্রকল্পে অভ্র ব্যবহার করা হয়েছিল। তাদের প্রথম পছন্দ বিজয় হলেও বিজয়ের প্রস্তুতকারক কম্পানি বিজয়ের জন্য কম্পিউটার প্রতি পাঁচ হাজার টাকা লাইসেন্স ফি চেয়েছিল যা পরে বাতিল করে দিয়ে অভ্র ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ জন্য নির্বাচন কমিশনের অভ্রকে দেয়া একটা স্বীকৃতিমুলক সনদের জন্য একটা কাগজ আর সামান্য কালি ছাড়া আর কিছুই খরচ করতে হয় নি।

The Voter ID and National ID project, the largest digital database project in Bangladesh's history, used Avro. Their first choice was Bijoy, but its proprietor company asked Taka 5000 (US$70) license fee for each computer, so they have decided to use Avro instead. In return they only had to give a certificate to Avro.

The claim of Mr. Jabbar is that UniBijoy keyboard system, one of the four keyboards in Avro, is a pirated version of his Bijoy keyboard layout which he copyrighted a few years ago. Here is how Mehdi Hasan Khan responded to Mr. Jabbar in his blog:

মোস্তফা জব্বার তার লেখায় ঢালাওভাবে পুরো অভ্র কীবোর্ডকেই “পাইরেটেড” হিসেবে অভিযুক্ত করেছেন। মজার ব্যাপার হল, মানুষজন অভ্র কীভাবে পাইরেটেড প্রশ্নটা করে তাকে চেপে ধরার পর তিনি বললেন অভ্র নিয়ে তার আপত্তি নেই, অভ্রতে ইউনিবিজয় নামে যে কীবোর্ড লেআউট আছে ঐটা তার বিজয় লেআউট থেকে চুরি করা। চমৎকার, আসুন দেখি কী করলে একটা কপিরাইটেড/পেটেন্ডেড লেআউট (অথবা সেটার প্রয়োগ) এ আমরা চুরির অভিযোগ দিতে পারি।

১) অবিকল লেআউট স্বত্বাধিকারীর অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে:

অনুমতির প্রসঙ্গ যখন উঠলই তখন বলি, ২০০৩ সালে অভ্র ডেভেলপের পরিকল্পনা করার সময় আমি ফোনে মোস্তফা জব্বারের কাছে বিজয় লেআউট ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছিলাম। তিনিও তার জবাব জানিয়ে দিয়েছিলেন, তাকে টাকা না দিলে তিনি অনুমতি দিবেন না। বেশ ভালো কথা, আমিও বিজয় কীবোর্ড অভ্রর সাথে দেইনি। [..] ইউনিবিজয় আর বিজয় কোনদিনই এক কীবোর্ড লেআউট ছিল না, এখনও নেই। যেখানে একটা কী এর পার্থক্য একটা আলাদা লেআউটের জন্ম দেয়, ইউনিবিজয়ের সাথে বিজয়ের সেখানে অন্তত ৮ টি কীতে পার্থক্য রয়েছে।

২) ফিজিক্যাল লেআউট অনুমতি ছাড়া বিতরণ করলেঃ
প্রশ্নই আসে না। অভ্র কীবোর্ড একটা সফটওয়্যার মাত্র, এর সাথে বিজয় লেআউট ছাপানো কোন কীবোর্ড আমরা বিতরণ করি না।

৩) কীবোর্ড ইন্টারফেস প্রোগ্রামের কোড অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলেঃ
আবারো বলি, এই পয়েন্টও খাটে না। বিজয় ক্লোজড সোর্স, সেটার সোর্স থেকে অভ্র ডেভেলপ করা সম্ভব না। কীভাবে বিজয় হ্যাক করে অভ্র বানানো হল তার ব্যাখ্যা আপনার কাছে দাবী করছি।

avro keyboard layout

Mustafa Jabbar has accused the whole Avro software as ‘pirated'. The interesting thing is when people ask him how Avro is pirated then he says I don't have problem with Avro, but the Unibijoy layout is stolen from Bijoy. Ok. lets see how we can accuse violation of a copyrighted or patented layout:

1) If the clone of the layout is used without permission.

When the question of permission came I called Mr. Jabbar in 2003 when I was planning to build Avro for his permission to use Bijoy. He answered that he will not give permission without a fee. So I did not use the Bijoy keyboard with the (open source) Avro. UniBijoy and Bijoy were never the same keyboard layout, not even now. Where only one key difference creates a different layout, there are a difference of 8 keys between Unijoy and Bijoy.

2) If the physical layout is sold without permission
We never did! Avro input system is just a software. We do not sell any physical keyboard with Bijoy layout.

3) If the code of the Keyboard interface is reused without the permission of the programmer.

I say again, this point does not stand out. Bijoy is a closed source program. Avro cannot be developed from that source code. So how Bijoy was hacked to create Avro - I demand an explanation.

Read his post for detailed explanations.

Zahid Sumon in Projukti Forum detailed the differences between UniBjioy and Bijoy. Here are a few points:

* অভ্রতে জব্বার সাহেবের একটি ফন্টও কাজ করে না। তাই অভ্র ফন্ট পাইরেসী থেকে মুক্ত। সে সর্বদাই ইউনিকোড বেজড মুক্ত ফন্ট এর উপর নির্ভরশীল।
* অভ্রের লিনাক্স ভার্সন রয়েছে কিন্তু বিজয় শুধুমাত্র ম্যাক ও উইন্ডোজে চলে।

* In Avro no fonts of Bijoy software works. So Avro is free from piracy. It is always based on free unicode fonts.
* Avro has also a linux version. But Bijoy runs only in Windows and Mac.

Renowned wikipedian Ragib hasan writes in a comment on Mehdi's article:

২০০৬ এ যখন বাংলা উইকির কাজ শুরু করি, তখন বাংলা টাইপিং এ অভ্যস্ত ছিলাম না মোটেও। আমাদের উইকির কর্মী যারা আছেন, তাঁদের প্রায় সবাইই বাংলা লিখতে শিখেছেন অভ্র ফোনেটিকে। আজ বাংলা উইকিতে ২০,০০০ ভুক্তি আছে, যার প্রায় সবটাই লেখা হয়েছে অভ্র দিয়ে। আগামী প্রজন্মের কাছে বাংলায় তথ্য রেখে যাওয়ার এই প্রয়াসে অভ্র তাই রেখেছে এক বিশাল অবদান।

When I started work on Bangla wiki in 2006, then I was not conversant with Bangla typing. Most of our Bangla wiki volunteers learned to type in Bangla using Avro Phonetic. Today there are 20,000 entries in Bangla Wikipedia and most of them were written using Avro. So Avro has a huge contribution in leaving the next generation a large collection of Bangla content in the internet.

Bangladeshi netizens are showing their support towards Avro in Facebook and blogs. It is unforeseen that three Bangla blogging platforms Sachalayatan, Amar Blog and Amar Bondhu had changed their banner to Avro Logo to show their support in protesting Mr. Jabbar's claims.

People are creating groups in Facebook and changing their Facebook statuses in solidarity with Avro. Here are a couple of status messages:

নজরুল ইসলাম ভাষা হোক উন্মুক্ত। কোনো বেনিয়ার কাছে আমার মাতৃভাষাকে ইজারা দেবো না… কক্ষণো না

Nazrul Islam Let language be free. I will not lease my language to any profiteer.. never.

অমি রহমান পিয়াল: রক্ত দিয়ে যে অক্ষর কিনেছি তার জন্যে যে বেনিয়া টাকা খোঁজে তাকে ধিক্কার। ভাষা হোক উন্মুক্ত।

Omi Rahman Pial: We have bought our language with blood. Shame to those who wants to make profit from it. Let language be free.
article is not written by me.its just a collection of some articles.if the authors wants to remove it then i will remove it.

Monday, February 22, 2010

দুনিয়া কাঁপানো ৩০ মিনিট!

লীন বলেছেন,video is taken from primetime news of ekushey Tv.i was speechless when i saw this.ভিডিওটি একুশে টিভি হতে নেওয়া। দেখার পর আমি বাকরুদ্ধ... আপনারাও দেখে বলেন।
 

sayema in her facebook note said,
“Duniya kapano 30 min”---what is it actually? 21st Feb. 1952, like all of u, I know no more than what primary history books say---a day when university students sacrificed their lives for Bangla to be the state language. How many of us really do care? Yes by us, I mean specifically the students--the educated society---the backbone of our nation!
Yesterday, 21st of feb. 2010, I went to the national Shahid Minar with my friend Erum, and what we saw there is something you all should know!
The entire area had a complete festive look with people dressed up in colorful clothes, heavy jewellary, makeup etc. They were coming in groups and getting their faces and bodies tatooteed! Some of the tattoos even said “ Ekushey’r Shuveccha”. Do u say, “ Shubho Mrittu Barshiki” on your brother’s death anniversary? Do you party on your brothers death occasion? Can u step on ur brothers grave with your sandals on?.....read more...


for more pix chk this
masuda bhatti said on her blog said,
ভাষা আন্দোলন কি কেবলমাত্র ৩০ মিনিটের এক তুচ্ছ ঘটনা? নাকি এর পেছনে রয়েছে প্রবঞ্চনার ইতিহাস? ৪৭-এ দেশভাগের পর পরই যথন পশ্চিম পাকিস্তানের সুর পাল্টে যায় তখন পূর্ব বাংলায়্ও “ইয়ে আজাদি ঝুটা হ্যায়” শ্লোগান ওঠে। সবচেয়ে বড় কথা হলো হুজুগে বাঙালি যখন বুঝতে পেরেছিল যে, পাকিস্তান আন্দোলনের পুরোধা হিসেবে কাজ করেও তারা স্বাধীনতা পায়নি, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা আর ভয়ঙ্কর রক্তপাতের ওপর দিয়ে হেঁটে বাঙালি পৌঁছেছে বঞ্চনার কাছে। যে কারণে ৪৮ সালেই তাদের মুখের ভাষা বুকের ভাষা বদলে দেয়ার সমন এলো হাতে- ক্ষোভের শুরুটা আগেই ঘটেছিল, এবার তাতে বারুদ যোগ হলো মাত্র, আর বিস্ফারণ? সেতো ঊনপঞ্চাশেই শুরু হয়েছিল, নয় কি?
তাহলে কেন এখন বলা হচ্ছে, “দুনিয়া কাঁপানো ৩০ মিনিট”? একটা দীর্ঘ সময়ের ও অস্তিত্ব রক্ষার আন্দোলনকে মাত্র ৩০ মিনিট সময় দিয়ে বেঁধে আজকের কর্পোরেট বুদ্ধিজীবীরা নতুন প্রজন্মকে কী শেখাতে চাইছে।
it's a matter of shame that even some schools in bangladesh played foreign music on loud speakers on the occasion.all of this happened bt no news channels covered this except ETV.even there is not a single mention about this incident in any single newspaper.may b the bangladesh news agency stopped them in order to protect the face!wat a shame for us.70% people of our country even does not know what really happened last night but everyone has the right to know about it.
just some corporate newspapers and corporate houses r playing with our history making profit with it and we even dont know.